0 Reacties
·0 aandelen
·237 Views
-
-
Indian Godi media and their foolish and exaggerated claims
They are not only expert in defecating on railways lines but also online as well!
Side effects of gao mutar!!!Indian Godi media and their foolish and exaggerated claims 😂 They are not only expert in defecating on railways lines but also online as well! 😂 Side effects of gao mutar!!! 😂0 Reacties ·0 aandelen ·2K Views -
BREAKING: India claims to have shot down one F-16 and two JF-17, but forgot to mention they were only spotted on social media. Looks like the real battle is happening online!BREAKING: India claims to have shot down one F-16 and two JF-17, but forgot to mention they were only spotted on social media. Looks like the real battle is happening online!0 Reacties ·0 aandelen ·3K Views
-
গাজওয়াতুল হিন্দ।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ।
যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (সা.)।
কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান।
পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর জিহাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জিহাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে।
মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।
গাজওয়াতুল হিন্দ। পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটাই হল “গাজওয়াতুল হিন্দ” তথা হিন্দুস্থানের যুদ্ধ। যা ভারতবর্ষে হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের ধর্ম যুদ্ধ সংগঠিত হবে। এই যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে মুসলমানদের বিজয় হবে। আর এই ভবিষৎ বাণী করেছিলেন হযরত রাসুলে পাক (সা.)। কিন্তু কবে আসবে এই গাজওয়াতুল হিন্দ? আর ঈমানদার মুসিলমদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এই গাজওয়াতুল হিন্দ তা বলাবাহুল্য রাখেনা। গাজওয়া শব্দের অর্থ হলো অভিযান আর হিন্দ হলো স্থানের নাম। ১৪’শ বছর আগে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রিলঙ্কা, অফগানিস্থান, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানকে বলা হতো হিন্দ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশকে বলা হতো হিন্দ বা হিন্দুস্থান। পবিত্র হাদিস শরীফে গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটা হবে কাফের বা মুশরিকদের সাথে মুসলমানদের পৃথিবীর ভিতর বৃহত্তর জিহাদ বা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে হিন্দুস্থানের মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জিহাদ চালিয়ে যাবে এবং চুড়ান্ত বিজয় লাভ করবে। মুসলমানদের নিশ্চিত জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ হবে যে হয় তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন বিজয়ের খোশ আমদেদ করার জন্য।0 Reacties ·0 aandelen ·943 Views -
অন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ। রাসুল (সা) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (সা.) কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি এমন করছেন কেন!
রাসুল (সা.) বললেন, আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (সা.) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক।
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকনু পর্যন্ত ডুবে যাবে এবং যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে। এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
দয়াল নবী রাসুলে পাক (সা.) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ)।
তিনি আরো বলেছেন, ঐ সময় মুসলিমরা যে যেখানেই থাকুক না কেন তারা যেন সেই যুদ্ধে শরিক হন।
আমিনঅন্য বর্ণনায় আছে, গাজওয়াতুল হিন্দ হিন্দুস্তানের চুড়ান্ত যুদ্ধ। রাসুল (সা) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন, এমন সময় এক সাহাবি রাসুল (সা.) কে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি এমন করছেন কেন! রাসুল (সা.) বললেন, আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুম উনারা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.) আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন? রাসুল (সা.) বললেন, পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত, কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকনু পর্যন্ত ডুবে যাবে এবং যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে। এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনী দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে, তারাই হলো জাহান্নামী! আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহীদ হবেন। শেষ ভাগ আল্লাহর উপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন। দয়াল নবী রাসুলে পাক (সা.) বলেন, এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধের সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ)। তিনি আরো বলেছেন, ঐ সময় মুসলিমরা যে যেখানেই থাকুক না কেন তারা যেন সেই যুদ্ধে শরিক হন। আমিন0 Reacties ·0 aandelen ·497 Views -
শেষ জামানার (বিক্রি হওয়া ) আলেমরা হবে আকাশের নিচে জমিনের উপরে সব চেয়ে নিকৃষ্ট পথ ভ্রষ্ট ---হাদীস
❝যদি শাসক মনে করেন যে হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের জন্য ভালো, তাহলে আমাদের অবশ্যই শুনতে হবে এবং মানতে হবে❞
- আব্দুল রহমান আল সুদাইস ইবনে মাদখালী আল মুরজিয়া
অনুবাদক মুহাম্মাদ আজলান
#Tahqiqশেষ জামানার (বিক্রি হওয়া ) আলেমরা হবে আকাশের নিচে জমিনের উপরে সব চেয়ে নিকৃষ্ট পথ ভ্রষ্ট ---হাদীস ❝যদি শাসক মনে করেন যে হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের জন্য ভালো, তাহলে আমাদের অবশ্যই শুনতে হবে এবং মানতে হবে❞ - আব্দুল রহমান আল সুদাইস ইবনে মাদখালী আল মুরজিয়া অনুবাদক মুহাম্মাদ আজলান #Tahqiq0 Reacties ·0 aandelen ·1K Views -
মালুদের পাইলটরা আধুনিক যুদ্ধবিমান চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে গেল রাশিয়ায়, প্রশিক্ষণের সময় রাশিয়ান প্রশিক্ষক তাদের শিখাতে লাগলো "এই বাটন টিপলে বিমানটি উপরে উঠবে, এই বাটন টিপলে বিমানটি ডানদিকে ঘুরবে এবং এটি টিপলে বিমানটি বাম দিকে ঘুরবে।"
প্রশিক্ষণ শেষে, মালু আগ্রহের সাথে জানতে চাইলো সব তো বুঝলাম কিন্তু "বিমানটি নামাবো কীভাবে?
রাশিয়ান প্রশিক্ষক একটি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে তাদের পাইলটদের উদ্দেশ্যে করে বলতে লাগলেন, "তোমাদের এই বিষয়ে চিন্তা করার দরকার নেই, এটা পাকিস্তানি পাইলটদের উপর ছেড়ে দাও, তারা বিমানের সাথে সাথে তোমাদেরও নামিয়ে ছাড়বে।"
উর্দূ লতিফা থেকে অনুদিত
#viralpost2025シ2025মালুদের পাইলটরা আধুনিক যুদ্ধবিমান চালানোর প্রশিক্ষণ নিতে গেল রাশিয়ায়, প্রশিক্ষণের সময় রাশিয়ান প্রশিক্ষক তাদের শিখাতে লাগলো "এই বাটন টিপলে বিমানটি উপরে উঠবে, এই বাটন টিপলে বিমানটি ডানদিকে ঘুরবে এবং এটি টিপলে বিমানটি বাম দিকে ঘুরবে।" প্রশিক্ষণ শেষে, মালু আগ্রহের সাথে জানতে চাইলো সব তো বুঝলাম কিন্তু "বিমানটি নামাবো কীভাবে? রাশিয়ান প্রশিক্ষক একটি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে তাদের পাইলটদের উদ্দেশ্যে করে বলতে লাগলেন, "তোমাদের এই বিষয়ে চিন্তা করার দরকার নেই, এটা পাকিস্তানি পাইলটদের উপর ছেড়ে দাও, তারা বিমানের সাথে সাথে তোমাদেরও নামিয়ে ছাড়বে।" উর্দূ লতিফা থেকে অনুদিত #viralpost2025シ20250 Reacties ·0 aandelen ·1K Views -
একের পর এক পাকিস্তানে হা'ম'লার পর ভারতের বিরুদ্ধে বড় অভিযান শুরু করেছে ইসলামাবাদ। প্রাথমিকভাবে গো'লাবর্ষণ, ড্রোন ও স্বল্প মাত্রার ক্ষে'প'ণা'স্ত্র ব্যবহার করে জবাব দেয় পাকিস্তান। কিন্তু তিনটি বিমানঘাঁটিতে হা'ম'লার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান সামরিক বাহিনী মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র ছুড়েছে।
শনিবার (১০ মে) ভোরে আলজাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতে বড় ধরনের সামরিক আ'ঘাত হেনেছে পাকিস্তান। বিমানঘাঁটিতে হা'ম'লার বদলা নিতে ভারতের সামরিক স্থাপনা ও ক্ষে'পণা'স্ত্র সংরক্ষণাগারে হা'ম'লা চালানো হয়েছে। এ হা'ম'লায় প্রথমবারের মতো ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র ছুড়েছে পাকিস্তান।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভারতের বিরুদ্ধে একাধিক ক্ষে'পণা'স্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র। এটি সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করতে ছোড়া হচ্ছে। বেসামরিক স্থাপনা তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নেই।
পাকিস্তান বলেছে, মঙ্গলবার মধ্যরাতে (৬ মে) ভারতের হা'ম'লায় পাকিস্তানের বেসামরিক নাগরিকদের হ'ত্যা করা হয়। এরপরও সংযম রক্ষা করে তারা। কিন্তু ভারতের আ'ক্র'মণ অব্যাহত থাকায় এই হা'ম'লা চালানোর জন্য তারা বাধ্য হয়েছে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী আরও জানিয়েছে, অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান উল মারসুস’ । এখন পর্যন্ত পাঠানকোট, উদমপুর এবং ব্রাহ্মোস ক্ষে'পণা'স্ত্র সংরক্ষণাগারে সফল আ'ঘান হানা হয়েছে।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম সামা টিভি, তাদের নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই হা'ম'লার পরপরই ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের পূর্বঘোষিত এক সংবাদ সম্মেলন স্থগিত করেছে।একের পর এক পাকিস্তানে হা'ম'লার পর ভারতের বিরুদ্ধে বড় অভিযান শুরু করেছে ইসলামাবাদ। প্রাথমিকভাবে গো'লাবর্ষণ, ড্রোন ও স্বল্প মাত্রার ক্ষে'প'ণা'স্ত্র ব্যবহার করে জবাব দেয় পাকিস্তান। কিন্তু তিনটি বিমানঘাঁটিতে হা'ম'লার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান সামরিক বাহিনী মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র ছুড়েছে। শনিবার (১০ মে) ভোরে আলজাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতে বড় ধরনের সামরিক আ'ঘাত হেনেছে পাকিস্তান। বিমানঘাঁটিতে হা'ম'লার বদলা নিতে ভারতের সামরিক স্থাপনা ও ক্ষে'পণা'স্ত্র সংরক্ষণাগারে হা'ম'লা চালানো হয়েছে। এ হা'ম'লায় প্রথমবারের মতো ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র ছুড়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভারতের বিরুদ্ধে একাধিক ক্ষে'পণা'স্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ফাতাহ-১ মাঝারি পাল্লার ক্ষে'পণা'স্ত্র। এটি সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করতে ছোড়া হচ্ছে। বেসামরিক স্থাপনা তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নেই। পাকিস্তান বলেছে, মঙ্গলবার মধ্যরাতে (৬ মে) ভারতের হা'ম'লায় পাকিস্তানের বেসামরিক নাগরিকদের হ'ত্যা করা হয়। এরপরও সংযম রক্ষা করে তারা। কিন্তু ভারতের আ'ক্র'মণ অব্যাহত থাকায় এই হা'ম'লা চালানোর জন্য তারা বাধ্য হয়েছে। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী আরও জানিয়েছে, অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান উল মারসুস’ । এখন পর্যন্ত পাঠানকোট, উদমপুর এবং ব্রাহ্মোস ক্ষে'পণা'স্ত্র সংরক্ষণাগারে সফল আ'ঘান হানা হয়েছে। পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম সামা টিভি, তাদের নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই হা'ম'লার পরপরই ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের পূর্বঘোষিত এক সংবাদ সম্মেলন স্থগিত করেছে।0 Reacties ·0 aandelen ·668 Views -
নারী সংস্কার নিয়ে এতো সুন্দর করে কেউ বলেনি | ড. শামীমা তাসনিম | সম্মিলিত নারী প্রয়াস - TahqiqOnline
https://youtu.be/o7OyOMVRqUoনারী সংস্কার নিয়ে এতো সুন্দর করে কেউ বলেনি | ড. শামীমা তাসনিম | সম্মিলিত নারী প্রয়াস - TahqiqOnline https://youtu.be/o7OyOMVRqUo0 Reacties ·0 aandelen ·1K Views