0 Kommentare
·0 Geteilt
·2KB Ansichten
-
-
শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক।
(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮)
শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’
(সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭)
শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.
আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)।
(সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩)
শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন।
#TahqiqOnline🌺🌺 শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮) শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’ (সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭) শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ. আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)। (সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩) শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন। #TahqiqOnline0 Kommentare ·0 Geteilt ·11KB Ansichten -
শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক।
(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮)
শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’
(সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭)
শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.
আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)।
(সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩)
শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন।
#Dawah🌺🌺 শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮) শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’ (সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭) শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ. আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)। (সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩) শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন। #Dawah0 Kommentare ·0 Geteilt ·13KB Ansichten -
শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক।
(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮)
শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’
(সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭)
শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.
আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)।
(সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩)
শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন।
#Dawah🌺🌺 শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮) শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’ (সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭) শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ. আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)। (সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩) শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন। #Dawah0 Kommentare ·0 Geteilt ·14KB Ansichten -
শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক।
(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮)
শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’
(সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭)
শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন―
يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ.
আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)।
(সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩)
শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন।
#tabligh🌺🌺 শা'বান মাস হল রমযানের প্রস্তুতির মাস, আমি/আপনি প্রস্তুত তো ? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― শা'বান হল রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস। এ মাস সম্পর্কে (অর্থাৎ এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে) মানুষ গাফেল থাকে। শা'বান হল এমন মাস, যে মাসে রব্বুল আলামীনের কাছে (বান্দার) আ'মাল পেশ করা হয়। আমি চাই, রোযাদার অবস্থায় আমার আ'মল (আল্লাহর দরবারে) পেশ হোক। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস - ২১৭৫৩, সুনানে নাসায়ী, হাদীস - ২৩৫৭, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস - ৯৮৫৮) শা'বান মাসে আল্লাহর কাছে বান্দার আ'মালনামা পেশ করা হয়। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আ'মাল করার মাধ্যমে উম্মতকে এ মাসের প্রতি যত্নশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যেমনটি হাদিসে এসেছে, ‘এ মাসে আ'মালনামা গুলো আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হয়। তাই আমি পছন্দ করি যে আমার আ'মালনামা আল্লাহ্ তা'য়ালার কাছে উত্তোলন করা হবে আমার রোজা পালনরত অবস্থায়।’ (সুনানে নাসায়ী, হাদিস : ২৩৫৭) শা'বান মাসের একটি ফযীলত হল, অর্ধ-শা'বানের রাত। অর্থাৎ চৌদ্দ শা'বান দিবাগত রাত। এ রাতের বিশেষ ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদীসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন― يَطَّلِعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلَّا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ. আল্লাহ্ তা'য়ালা অর্ধ-শা'বানের রাতে সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন। অত:পর তিনি তার সকল সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন, কেবল শিরককারী ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত (এই দুই শ্রেণিকে ক্ষমা করেন না)। (সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদীস - ৫৬৬৫; শুআবুল ঈমান, বাইহাকী ৩/৩৮২, হাদীস - ৩৮৩৩) শা'বান মাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এটি রমযানের প্রস্তুতির মাস। এ মাসে ইবাদত-বন্দেগিতে মনোনিবেশ করে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাওয়া যায়। বিশেষত, অর্ধ-শা'বানের রাত একটি রহমত ও মাগফিরাতের রাত, যেখানে আল্লাহ্ তা'য়ালা অসংখ্য বান্দাকে ক্ষমা করেন। তাই এ মাসকে গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা, রোযা রাখা, ইবাদতে মনোযোগী হওয়া এবং পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ও হিংসা পরিহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ্ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে শা'বান মাসের বরকত দান করুন এবং রমযানের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দিন। আমীন। #tabligh0 Kommentare ·0 Geteilt ·11KB Ansichten -
https://x.com/onview_mind/status/1886740267765522540?s=12&t=FMM4JiTYbzuT6jeK3PBHDg
#AhmedTamim #Tamimhttps://x.com/onview_mind/status/1886740267765522540?s=12&t=FMM4JiTYbzuT6jeK3PBHDg #AhmedTamim #Tamim· 0 Kommentare ·0 Geteilt ·9KB Ansichten1