• Breaking! Iran's air defense forces claim to have shot down an Israeli drone near the Fordow nuclear facility.
    Breaking! Iran's air defense forces claim to have shot down an Israeli drone near the Fordow nuclear facility.
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·4K Views
  • Heartbreaking scene!

    A Palestinian youth carries the body of his father, who was brutally shot by an Israeli sniper, on his bicycle at the US aid center in Rafah, Gaza.
    Heartbreaking scene! A Palestinian youth carries the body of his father, who was brutally shot by an Israeli sniper, on his bicycle at the US aid center in Rafah, Gaza.
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·6K Views
  • #gaza
    #gaza
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views
  • #Gaza
    #Gaza
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views
  • Breaking! Iranian military claims to have shot down two Israeli warplanes.
    Breaking! Iranian military claims to have shot down two Israeli warplanes.
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·3K Views
  • These missiles, fired from Yemen, are reported to have hit Israeli-occupied Hebron.
    These missiles, fired from Yemen, are reported to have hit Israeli-occupied Hebron.
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·3K Views
  • ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন?

    উত্তর:
    শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক।
    আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়।

    আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে।
    Md Sorwar Alam

    এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি
    আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে।
    বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে।
    সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই।
    কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন।
    তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ।
    সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে।
    শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন?
    কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে।
    সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে।
    তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।

    মোহাইমিন পাটোয়ারী
    ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন? উত্তর: শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক। আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়। আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে। Md Sorwar Alam এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে। বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে। সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই। কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন। তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ। সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে। শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন? কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে। সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে। তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। মোহাইমিন পাটোয়ারী
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views
  • ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন?

    উত্তর:
    শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক।
    আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়।

    আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে।
    Md Sorwar Alam

    এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি
    আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে।
    বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে।
    সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই।
    কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন।
    তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ।
    সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে।
    শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন?
    কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে।
    সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে।
    তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।

    মোহাইমিন পাটোয়ারী
    ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন? উত্তর: শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক। আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়। আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে। Md Sorwar Alam এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে। বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে। সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই। কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন। তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ। সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে। শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন? কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে। সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে। তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। মোহাইমিন পাটোয়ারী
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·3K Views
  • Breaking! Iran fires ballistic missile at Israel!
    Breaking! Iran fires ballistic missile at Israel!
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·3K Views
  • # Iranian missiles are heading towards targets across the skies of Gaza, targeting Israeli installations.
    # Iranian missiles are heading towards targets across the skies of Gaza, targeting Israeli installations.
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views
Salaam World https://salaam.world