• "কালেমা বলে এমন একজন মুসলমানের কষ্টে যার অন্তর ব্যথিত হয় না, সে মৃত!"

    আর গাফেলরা পড়ে আছে শিয়া-সুন্নি, ফেরকা, দল-মত নিয়ে...

    এক হও, উম্মাহ হও — কালেমার বন্ধনে।

    #LaIlahaIllallah #MuslimUnity #ফেরকা_নয়_ঈমান
    🤍☝️ "কালেমা বলে এমন একজন মুসলমানের কষ্টে যার অন্তর ব্যথিত হয় না, সে মৃত!" আর গাফেলরা পড়ে আছে শিয়া-সুন্নি, ফেরকা, দল-মত নিয়ে... এক হও, উম্মাহ হও — কালেমার বন্ধনে। 🕋✊ #LaIlahaIllallah #MuslimUnity #ফেরকা_নয়_ঈমান
    0 Комментарии ·0 Поделились ·367 Просмотры
  • এক সংগে জন্ম পাক-ভারত উভয়ই পারমাণবিক শক্তিধর! আর বাংলাদেশ চেতনায় ভর! আমাদের রাজনৈতিক বয়ান হলো মিসাইল! দুর্নীতি হলো এয়ার ডিফেন্স! বেশ‍্যা নেতারা ফাইটার জেট! সম্বল শুধু ৫৪ বছরের ফুটানি!
    এক সংগে জন্ম পাক-ভারত উভয়ই পারমাণবিক শক্তিধর! আর বাংলাদেশ চেতনায় ভর! আমাদের রাজনৈতিক বয়ান হলো মিসাইল! দুর্নীতি হলো এয়ার ডিফেন্স! বেশ‍্যা নেতারা ফাইটার জেট! সম্বল শুধু ৫৪ বছরের ফুটানি!
    0 Комментарии ·0 Поделились ·375 Просмотры
  • # আইডিএফ জেনারেল কি সুন্দর করে বুঝাচ্ছে কেন শিয়া ইরানকে সাপোর্ট করা যাবে না।

    একইভাবে কত শায়েক বুঝাচ্ছে, তাও আপ্নারা বুঝেন্না!!!

    মুলতঃ শিয়া-সুন্নী বিভেদ হিস্রাইলের #DivideAndConquer game এর একটা অংশ। আর এই ফাদে পা দিয়েছে অসংখ্য অগনিত আলেম সমাজ। তারা হিস্রাইলের এই কার্ড খুব ভাল ভাবেই প্লে করতেছে। আর তাইতো হাদিসে বলা আছে, ৭০ হাজার বা অসংখ্য অগনিত আলেম দাজ্জালের বাইয়াত দিবে সবুজ পাগ্রী পরিহিত অবস্থায়।

    # IDF General is explaining beautifully why Shia Iran cannot be supported.

    You don't understand how many sheikhs are explaining the same thing!!!

    Basically, the Shia-Sunni divide is a part of Israel's #DivideAndConquer game. And countless scholars have fallen for this trap. They are playing this card of Israel very well. And that is why it is said in the Hadith, 70 thousand or countless scholars will pledge allegiance to Dajjal while wearing green turbans.
    # আইডিএফ জেনারেল কি সুন্দর করে বুঝাচ্ছে কেন শিয়া ইরানকে সাপোর্ট করা যাবে না। একইভাবে কত শায়েক বুঝাচ্ছে, তাও আপ্নারা বুঝেন্না!!! মুলতঃ শিয়া-সুন্নী বিভেদ হিস্রাইলের #DivideAndConquer game এর একটা অংশ। আর এই ফাদে পা দিয়েছে অসংখ্য অগনিত আলেম সমাজ। তারা হিস্রাইলের এই কার্ড খুব ভাল ভাবেই প্লে করতেছে। আর তাইতো হাদিসে বলা আছে, ৭০ হাজার বা অসংখ্য অগনিত আলেম দাজ্জালের বাইয়াত দিবে সবুজ পাগ্রী পরিহিত অবস্থায়। # IDF General is explaining beautifully why Shia Iran cannot be supported. You don't understand how many sheikhs are explaining the same thing!!! Basically, the Shia-Sunni divide is a part of Israel's #DivideAndConquer game. And countless scholars have fallen for this trap. They are playing this card of Israel very well. And that is why it is said in the Hadith, 70 thousand or countless scholars will pledge allegiance to Dajjal while wearing green turbans.
    0 Комментарии ·0 Поделились ·895 Просмотры
  • ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন?

    উত্তর:
    শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক।
    আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়।

    আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে।
    Md Sorwar Alam

    এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি
    আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে।
    বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে।
    সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই।
    কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন।
    তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ।
    সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে।
    শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন?
    কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে।
    সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে।
    তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।

    মোহাইমিন পাটোয়ারী
    ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন? উত্তর: শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক। আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়। আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে। Md Sorwar Alam এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে। বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে। সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই। কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন। তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ। সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে। শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন? কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে। সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে। তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। মোহাইমিন পাটোয়ারী
    0 Комментарии ·0 Поделились ·589 Просмотры
  • ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন?

    উত্তর:
    শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক।
    আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়।

    আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে।
    Md Sorwar Alam

    এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি
    আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে।
    বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে।
    সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই।
    কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন।
    তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ।
    সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে।
    শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন?
    কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে।
    সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে।
    তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।

    মোহাইমিন পাটোয়ারী
    ★ প্রতিনিয়তই প্রশ্ন আসছে এতএত হামলার পরেও হতাহত কম কেন? উত্তর: শত্রু রাষ্ট্রের প্রতিটা বাড়ির নিচেই মূলত বাংকার নির্মাণ বাধ্যতামূলক। আর যুদ্ধ শুরু হলে বা পরিস্থিতি তৈরি হলে এলার্ম বেজে উঠে, তখন সবাই বাংকারে চলে যায়। আর একই সাথে শত্রু তাদের হতাহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করে না। বরং উল্টো জনসাধারণ যেন প্রকাশ করতে না পারে সে জন্য নিষেধাজ্ঞা ও গ্রেফতারি কার্যক্রমও চলে। Md Sorwar Alam এবারে নিজের পক্ষ থেকে কিছু কথা যুক্ত করি আমেরিকার thaad প্রযুক্তি, আয়রন ডোম এবং এরো এই তিনটি এক সাথে কাজ করে মিসাইল ঠেকাতে। আর সিরিয়াতে তাদের ঘাঁটি আছে। সেখান থেকেও নিষ্ক্রিয় করার কাজ চলতে থাকে। সব মিলিয়ে একশ মিসাইল মারলে দশটি ল্যান্ড করতে পারে। বাকি গুলো পথেই মারা পড়ে। সবশেষে ইরানের মিসাইল প্রযুক্তি নিখুঁত না। Gps system আমেরিকার তৈরি এবং মার্কিন সেনারা সবার প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো। এখনও তারা অ্যাডভান্সড gps ব্যবহার করে যা আমাদের নেই। কিন্তু নিজস্ব পজিশনিং সিস্টেম ছাড়া নিখুঁত ক্ষেপণাস্ত্র মারা কঠিন। তারপরেও তাদের উচিত একের পর এক মিসাইল ছোড়া। কেন? কারণ একটি ব্যালিষ্টিক মিসাইলের যেই দাম, সেইটা নষ্ট করার সিস্টেমের দাম তার দশ থেকে পঞ্চাশ গুণ। সেজন্য একের পর এক মারতে থাকলে খরচের খেলায় যে মারে সে এগিয়ে থাকে। শত্রু এই বিষয়টি জানে। সেজন্য সে এখন টার্গেট করে ইরানের মিসাইল ডিপো এবং কারখানা গুলোতে বোমা মারছে। আর মারছে রানওয়েতে। কেন? কারণ রানওয়েতে বোমা মারলে বিমান উড়তে পারবে না। এভাবে আকাশের উপর সহজে শত্রু পক্ষের বিমান প্রবেশ করতে পারবে এবং জায়গা মত হিট করতে পারবে। সব মিলিয়ে এখানে প্রযুক্তিগত ভাবে এবং অর্থনৈতিক ভাবে অসমতা আছে। যেহেতু ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন শত্রুর পক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে। তবে আমার মতে ইরানের লেগে থাকা উচিত এবং এই মুহূর্তে সিরিয়া ছাত্রদের দেশ সহ বাকি রাষ্ট্র গুলোর এগিয়ে আসা উচিত। যে লেগে থাকে তার জন্য আল্লাহর সাহায্য কোথা থেকে যে আসে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। মোহাইমিন পাটোয়ারী
    0 Комментарии ·0 Поделились ·564 Просмотры
  • First day of Eid in Gaza!

    Israel killed at least 42 Palestinians on the first day of Eid al-Adha in the Gaza Strip.

    গাযায় ঈদের ১ম দিন!

    গাযা উপত্যকায় ঈদুল আযহার প্রথম দিনে কমপক্ষে ৪২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল।
    First day of Eid in Gaza! Israel killed at least 42 Palestinians on the first day of Eid al-Adha in the Gaza Strip. গাযায় ঈদের ১ম দিন! গাযা উপত্যকায় ঈদুল আযহার প্রথম দিনে কমপক্ষে ৪২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল।
    0 Комментарии ·0 Поделились ·894 Просмотры
  • Yesterday, police were deployed in front of the residence of the Khatib of Srinagar Jama Masjid and he was kept under siege. So that he could not go out to lead Eid prayers. This mosque, which is more than six hundred years old, has also been closed.

    Eid in Kashmir! The valley is under siege! Freedom of Religion!

    গতকাল শ্রীনগর জামে মসজিদের খতিবের বাসভবনের সামনে এভাবে পুলিশ মোতায়েন করে অবরুদ্ধ করে রাখা হয় তাঁকে। যেন ঈদের নামাজ পড়াতে বেরোতে না পারেন তিনি। ছয়শো বছরের অধিক পুরনো এই মসজিদও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

    কাশ্মীরের ঈদ! অবরুদ্ধ উপত্যকা! ফ্রিডম অব রিলিজিয়ন!

    #DocumentingOppression
    Yesterday, police were deployed in front of the residence of the Khatib of Srinagar Jama Masjid and he was kept under siege. So that he could not go out to lead Eid prayers. This mosque, which is more than six hundred years old, has also been closed. Eid in Kashmir! The valley is under siege! Freedom of Religion! গতকাল শ্রীনগর জামে মসজিদের খতিবের বাসভবনের সামনে এভাবে পুলিশ মোতায়েন করে অবরুদ্ধ করে রাখা হয় তাঁকে। যেন ঈদের নামাজ পড়াতে বেরোতে না পারেন তিনি। ছয়শো বছরের অধিক পুরনো এই মসজিদও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কাশ্মীরের ঈদ! অবরুদ্ধ উপত্যকা! ফ্রিডম অব রিলিজিয়ন! #DocumentingOppression
    0 Комментарии ·0 Поделились ·825 Просмотры
  • আলমী শুরা – উৎপত্তি পাকিস্তানে,
    কিন্তু এর পৃষ্ঠপোষকতা করছে “গুজরাটি লাটেরা”,
    যারা দক্ষিণ আফ্রিকা সহ বিশ্বজুড়ে মাদ্রাসা ব্যবসার শীর্ষে!

    মাদ্রাসা ছাত্রদের ব্রেইনওয়াশ আর আলমী শুরা বিশ্বব্যাপী প্রমোটের জন্যে
    বস্তা বস্তা মাল আসে গুজরাটি ব্যবসায়ীদের থেকে!

    পাকিস্তানি ফিতনা পাকিস্তানেই সমাধিত হবে ইনশাআল্লাহ!

    মাওলানা তারিক জামিলের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট
    আমীরবিহীন শুরার জানাজা শেষ!
    এখন শুধু দাফনের অপেক্ষা।

    পোস্টমর্টেম ও সুরতহাল রিপোর্টে
    বাংলার মাওলানা ওমর ফারুক সাহেবদের দ্বারা তাবলিগের শরীরে জখমের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে!

    #TahqiqOnline #ExposeAlamiShura #TablighiJamaat #IslamicTruth #GujaratBusinessMafia #FakeShura #MawlanaTariqJameel #AmirlessShura #JusticeWillPrevail
    🔥 আলমী শুরা – উৎপত্তি পাকিস্তানে, কিন্তু এর পৃষ্ঠপোষকতা করছে “গুজরাটি লাটেরা”, যারা দক্ষিণ আফ্রিকা সহ বিশ্বজুড়ে মাদ্রাসা ব্যবসার শীর্ষে! 📦 মাদ্রাসা ছাত্রদের ব্রেইনওয়াশ আর আলমী শুরা বিশ্বব্যাপী প্রমোটের জন্যে বস্তা বস্তা মাল আসে গুজরাটি ব্যবসায়ীদের থেকে! 💥 পাকিস্তানি ফিতনা পাকিস্তানেই সমাধিত হবে ইনশাআল্লাহ! 📝 মাওলানা তারিক জামিলের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট 👉 আমীরবিহীন শুরার জানাজা শেষ! এখন শুধু দাফনের অপেক্ষা। 🔍 পোস্টমর্টেম ও সুরতহাল রিপোর্টে 👉 বাংলার মাওলানা ওমর ফারুক সাহেবদের দ্বারা তাবলিগের শরীরে জখমের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে! #TahqiqOnline #ExposeAlamiShura #TablighiJamaat #IslamicTruth #GujaratBusinessMafia #FakeShura #MawlanaTariqJameel #AmirlessShura #JusticeWillPrevail
    0 Комментарии ·0 Поделились ·5Кб Просмотры
  • গাযার খান ইউনিসে একদল বেসামরিক নাগরিককে লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়ে এই ফিলিস্তিনিদের হত্যা করেছে ইসরাইল।

    ইহুদিবাদীদের কঠোর অবরোধে তেল সংকটে এভাবেই ঘোড়ার গাড়িতে করে লাশ পরিবহন করছে ফিলিস্তিনিরা।
    গাযার খান ইউনিসে একদল বেসামরিক নাগরিককে লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়ে এই ফিলিস্তিনিদের হত্যা করেছে ইসরাইল। ইহুদিবাদীদের কঠোর অবরোধে তেল সংকটে এভাবেই ঘোড়ার গাড়িতে করে লাশ পরিবহন করছে ফিলিস্তিনিরা।
    0 Комментарии ·0 Поделились ·1Кб Просмотры ·22 Plays
  • রোহিঙ্গা আফিয়া সিদ্দিকীরা ধর্ষণ থেকে বাঁচতে যখন আমাদের দেশে আশ্রয় চাইলো, আমরা তাদের ফিরিয়ে দিলাম!
    তারা এখন কী করবে? ফিরে যাবে নাকি টলার ডুবে সাগরে মারা যাবে!?

    মে মাসে সমুদ্রপথে সাগরে ৪২৭ জন রোহিঙ্গা মুসলিম ভাইবোন মারা গেছেন।
    (জাতিসংঘের প্রতিবেদন)

    কোথায় সেলিব্রিটিদের কাঁধে কাঁধ মেলানো, আরাকানের জন্য কোনো আওয়াজ নেই!
    সবাই দীন নিয়ে ব্যবসা করে, অথচ আরাকান ইস্যুতে চুপচাপ!

    মায়ানমারে আজকের নির্যাতন ফিলিস্তিনের থেকেও ভয়াবহ!
    তবুও সেখানে কোনো লংমার্চ নেই, নেই কোনো বিক্ষোভ, নেই কোনো ফান্ড!
    সব দান্দাবাজির ধোঁয়া উড়ছে গাজার জন্য, আরাকান ভূলে গেছে দুনিয়া!

    ১৮ কোটি মুসলমানের এই দেশে আমরা একসাথে রোহিঙ্গা ভাইবোনদের জন্য কিছুই করতে পারিনি!
    এটা ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায়!

    ভাই ও বোনেরা, জেগে ওঠো!
    আরাকানের জন্য আওয়াজ তুলো!
    তাদের জন্য দোয়া করো, সাহায্যের হাত বাড়াও!
    ইনশাআল্লাহ, এই জুলুমের দিন একদিন শেষ হবে!

    #SaveRohingya
    #JusticeForRohingya
    #StopGenocide
    #ArakanIsBleeding
    #MuslimUnity
    #UmmahUnited
    #BoycottOppressors
    রোহিঙ্গা আফিয়া সিদ্দিকীরা ধর্ষণ থেকে বাঁচতে যখন আমাদের দেশে আশ্রয় চাইলো, আমরা তাদের ফিরিয়ে দিলাম! তারা এখন কী করবে? ফিরে যাবে নাকি টলার ডুবে সাগরে মারা যাবে!? মে মাসে সমুদ্রপথে সাগরে ৪২৭ জন রোহিঙ্গা মুসলিম ভাইবোন মারা গেছেন। (জাতিসংঘের প্রতিবেদন) কোথায় সেলিব্রিটিদের কাঁধে কাঁধ মেলানো, আরাকানের জন্য কোনো আওয়াজ নেই! সবাই দীন নিয়ে ব্যবসা করে, অথচ আরাকান ইস্যুতে চুপচাপ! মায়ানমারে আজকের নির্যাতন ফিলিস্তিনের থেকেও ভয়াবহ! তবুও সেখানে কোনো লংমার্চ নেই, নেই কোনো বিক্ষোভ, নেই কোনো ফান্ড! সব দান্দাবাজির ধোঁয়া উড়ছে গাজার জন্য, আরাকান ভূলে গেছে দুনিয়া! ১৮ কোটি মুসলমানের এই দেশে আমরা একসাথে রোহিঙ্গা ভাইবোনদের জন্য কিছুই করতে পারিনি! এটা ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায়! ভাই ও বোনেরা, জেগে ওঠো! আরাকানের জন্য আওয়াজ তুলো! তাদের জন্য দোয়া করো, সাহায্যের হাত বাড়াও! ইনশাআল্লাহ, এই জুলুমের দিন একদিন শেষ হবে! #SaveRohingya #JusticeForRohingya #StopGenocide #ArakanIsBleeding #MuslimUnity #UmmahUnited #BoycottOppressors
    0 Комментарии ·0 Поделились ·5Кб Просмотры
Расширенные страницы
Salaam World https://salaam.world